কোনো কিছু বিক্রয় না করেই এফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে আয় করুন [১০০% প্রুভড মেথড]

1 comment
বেশ কিছু দিন আগে আমি এই ব্লগে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম কীভাবে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে সবচেয়ে কম পরিশ্রমে বেশি ইনকাম করা যায়। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্যি, এতো সহজ করে টিউটোরিয়াল লেখার পরও এখানে হাতে গোনা কয়েকজন ছাড়া আর কেউই সফল হতে পারেননি। অবশ্য যারা ভালো করেছেন তারা খুবই ভালো করেছেন। আর যারা পারেননি তারা একেবারেই পারেননি।
কেন এমন হলো? এফিলিয়েট মার্কেটিং কি খুবই কঠিন?
আসলে ব্যাপারটা তা নয়। বেশ খোঁজ-খবর করে এবং আপনাদের অনেকের সাথে কথা বলে আমি যেটা বুঝলাম সেটা হচ্ছে- মার্কেটিং ব্যাপারটা অনেকেই বুঝতে পারছেন না। একটা ব্যাপার আপনাদের মাথায় রাখতে হবে- জোর করে কাউকে কিছু কিনতে বাধ্য করা যায় না যদি না সে জিনিসটা নিজের জন্য প্রয়োজন বোধ করে। তো মূল ব্যাপার হচ্ছে- আমরা কেউ মার্কেটিং-এ এক্সপার্ট না; তাই এফিলিয়েট জগতে সাকসেস পাচ্ছি না।
তো এই প্রবলেম থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে কীভাবে?


ওয়েল! আজকে আমি আপনাদেরকে এমন একটা এফিলিয়েট পদ্ধতির কথা বলবো যা জানার পর কোনো কিছু বিক্রয় না করেও আপনি এফিলিয়েট মার্কেটিং জগতে খুব এবং খুবই ভালো করতে পারবেন। কীভাবে? সেটাই আজকে আপনাদের জানানো হবে।

ক্লিক পার লিড (CPL)

এফিলিয়েট ধরণ অনুযায়ী অনেক রকম। এর মধ্যে জনপ্রিয়গুলো হচ্ছে সিপিএল, সিপিএস, সিপিএ ইত্যাদি। সিপিএল মেথডটি হচ্ছে: আপনাকে কোনো কিছু সেল করতে হবে না। শুধুমাত্র কোনো ইবুক ডাউনলোড করলে, বা কোনো ভিজিটর শুধুমাত্র তার ইমেইলটি সাবমিট করলেই আপনি পেমেন্ট পাবেন। আজকে যে প্রোডাক্টটি নিয়ে লিখবো সেখানে দেখানো হবে- কীভাবে একজন ভিজিটর শুধুমাত্র তার ইমেইল এড্রেসটি সাবমিট করলেই আপনি টাকা পাবেন। স্বাভাবিকভাবেই এইক্ষেত্রে পেমেন্ট খুব কম। কারণ এখানে কোনো কিছু সেল করতে হবে না। সাধারণত একটি ইমেইল সাবমিট করার ফলে ১ ডলার থেকে শুরু করে ২০ ডলার পর্যন্ত হয়ে থাকে। আমরা যে প্রোডাক্টটি আজকে দেখবো সেক্ষেত্রে আপনি ২.৫ ডলার পাবেন প্রতিটি ইমেইল সাবমিট করাতে পারলে।
ক্লিক পার একশন বা সিপিএ নিয়ে আমি লিখেছি এই ব্লগে। এই লেখাটি পড়ার আগে অবশ্যই অবশ্যই সেটি পড়ে আসতে হবে এখান থেকে:[নতুনদের জন্য] সবচেয়ে কম পরিশ্রমে অনেক বেশি টাকা ইনকাম করতে চান? আপনার জন্য ক্লিকসিউর…
ক্লিকসিউর এফিলিয়েট মার্কেটপ্লেসটি মূলত সিপিএ মেথডের জন্যই বিখ্যাত। এবং এখানে বেশিরভাগ-ই মেক মানি রিলেটেড প্রোডাক্ট। কিন্তু গত কয়েকমাস যাবৎ এই মার্কেটপ্লেসে সিপিএল বা ক্লিক পার লিড প্রোডাক্ট দেখা যাচ্ছে। আমি গত ৩ মাস যাবৎ এই প্রোডাক্টগুলো নিয়ে কাজ করেছি। সাফল্য পাওয়ার পরই কেবল আপনাদের জন্য লিখতে বসেছি। কারণ এই ব্লগের বিভিন্ন জায়গায় উল্লেখ করেছি- এই ব্লগে এমন কিছু লেখা হবে না যা মুখস্ত লেখা হবে ইংরেজি ব্লগ থেকে অনুবাদ করে। বরং এখানে এমন টিউটোরিয়াল-ই লেখা হবে যা বাস্তবিকই লেখক কাজ করেছেন এবং সফলতা পেয়েছেন।
তো যাই হোক, চলুন প্রাকটিক্যালি কাজ করে বুঝতে চেষ্টা করি কীভাবে কোনো কিছু সেল না করেও আপনি পেমেন্ট পাবেন।

কীভাবে ক্লিকসিউরে সাইন আপ করবেন?

উপরে যে লিংকটি দিয়েছি সেটি পড়ে আশা করি আপনি ইতোমধ্যে জেনে গেছেন কীভাবে ক্লিকসিউরে একাউন্ট ওপেন করতে হয়। আর আপনি যদি ইতোমধ্যে ক্লিকসিউরে একাউন্ট ওপেন না করে থাকেন তাহলে আমার রেফারেল লিংক থেকে করতে পারেন। এতে আমি সামান্য লাভবান হবো। আপনাদের জন্য কষ্ট করে টিউটোরিয়াল লিখি। তো যেহেতু আমার রেফারেলে একাউন্ট ওপেন করলে কোনো লস নেই আপনাদের তো চাইলে করতে পারেন। ক্লিকসিউরে সাইন আপ করতে এখানে ক্লিক করুন- সাইনআপ ক্লিকসিউর

ক্লিকসিউর ক্লিক পার লিড কাজ করার প্রক্রিয়া

তো চলুন দেরি না করে কাজ শুরু করি। আশা করি ইতোমধ্যে ক্লিকসিউরে সাইনআপ করেছেন। এবার ক্লিকসিউরে লগিন করুন। তারপর ডান দিকের সাইডবারে দেখুন এক জায়গায় লেখা আছে- Live Marketplace. এই লেখাটার নিচে তিনটা বাটন দেখুন: Top CPA | Top CPL | RevShare. আপননি Top CPL-এ ক্লিক করুন। এখানে একটা লিস্ট দেখতে পাবেন। নিচের ছবিটি দেখুন-
Top CPL List of Clicksure
Top CPL List of Clicksure
বর্তমানে এখানে ১০টি সিপিএল প্রোডাক্টের লিস্ট রয়েছে। ৯ নাম্বার প্রোডাক্টটি নিয়ে আমি কাজ করতে বলবো। কেন? কারণ এটির পেমেন্ট দ্রুত পাবেন এবং এই প্রোডাক্টটি স্ক্যাম নয়। অর্থাৎ লিড কালেক্ট করতে পারলেই পেমেন্ট পাবেন মোটামুটি নিশ্চিত। প্রোডাক্টটির নাম: TradeXPRT. বর্তমানে এটি ৯ নাম্বারে থাকলেও উপরে নিচে যেতে পারে। কেননা এই টপ টেন (Top 10) লিস্টটি প্রতিদিন-ই আপডেট হয়।
TradeXPRT লিংকটিতে ক্লিক করলে নতুন একটি উইনডো ওপেন হবে। যেখানে এই প্রোডাক্ট সম্পর্কে বিস্তারিত লেখা আছে। ঐ পেজটি দেখলে সহজেই আপনি সবকিছু বুঝতে পারবেন। আরও সহজে বুঝতে নিচের স্ক্রিনশটটি দেখুন:-
Clicksure Best CPL Product Review
বড় করে দেখতে ইমেজটিতে ক্লিক করুন
ইমেজটিতে আমি বাংলায় লিখে দিয়েছি বিস্তারিত। সুতরাং যদি ভালো করে উপরের ইমেজটি দেখেন তাহলে কাজ করতে প্রবলেম হওয়ার কথা না। তারপরও চলুন এক নজর দেখা যাক প্রয়োজনীয় কি কি কাজ কীভাবে করতে হবে আমাদের:-
Title – TradeXPRT First Page Email Submit CRAZY IM/BizzOpp [AU/CA/NZ/SG/IE/UK/NO/DK]: অর্থাৎ এই ক্যাম্পেইন বা প্রোডাক্টের নাম এটা।
Terms – Weekly Net 25: অর্থাৎ আপনার এফিলিয়েট লিংক থেকে কেউ একজন তার নাম এবং ইমেইল সাবমিট করার ২৫তম দিনে আপনি পেমেন্ট পাবেন। এর আগে অবশ্য আপনার ক্লিকসিউর একাউন্টে ব্যালেন্স দেখাবে কিন্তু আপনি সেটা উইথড্র করতে পারবেন না।
Campaign Payout – $2.50: অর্থাৎ প্রতিটি লিড কালেক্ট করার জন্য আপনাকে আড়াই ডলার পেমেন্ট করতে হবে। খেয়াল করুন- কিছু না কিনেও যদি শুধুমাত্র কোনো ভিজিটর তার নাম এবং ইমেইল সাবমিট করে তাহলে এটাকে একটা “লিড” বলা হয়। এবং প্রতিটি লিডের জন্যই আপনি আড়াই ডলার পেয়ে যাবেন।
Countries Allowed – Australia, Canada, Ireland, New Zealand, United Kingdom, Singapore, Norway, Denmark: এখানে যেই ৮টা দেশের নাম লেখা আছে শুধুমাত্র এই ৮টা দেশ থেকে কেউ নাম এবং ইমেইল সাবমিট করলেই লিড গণনা করা হবে এবং আপনি পেমেন্ট পাবেন।
JV URL – http://tradexprt.com/jv : এই লিংকটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই প্রোডাক্টটা মার্কেটিং করার আগে অবশ্যই এই লিংকে যাবেন এবং বিভিন্ন তথ্য ভালো করে দেখে নেবেন।
Default Link – http://YOUR_CLICKSURE_ID.tradexprt.cpa.clicksure.com : এখানে যে লিংকটি থাকবে এটিই হচ্ছে আপনার এফিলিয়েট লিংক এই প্রোডাক্টের জন্য। YOUR_CLICKSURE_ID স্থানে আপনার ক্লিকিসিউর ইউজার নেম বা আইডি থাকবে। কাজের সুবিধার্থে এই লিংকটিকে শর্ট করে নিতে পারেন কোনো শর্টেনার দিয়ে। শর্টেনার হিসেবে এটি ইউজ করতে পারেন: http://tr.im/

TradeXPRT প্রোডাক্ট পেজ

TradeXPRT প্রোডাক্টের আপনার এফিলিয়েট লিংকে (যেমন: http://YOUR_CLICKSURE_ID.tradexprt.cpa.clicksure.com) গেলে যে ওয়েবসাইটটি ওপেন হবে সেটিও আপনি ভালোভাবে দেখুন। নিচের স্ক্রিনশটটির মতো দেখতে পাবেন:-
Clicksure TradeXpert Website
বড় করে দেখতে ইমেজটিতে ক্লিক করুন
এই পেজটি ভালো করে দেখলে বুঝবেন- এখানে ফুল নেম এবং ইমেইল এড্রেস সাবমিট করতে বলতেছে। তো এখন কি আপনি প্রশ্ন করবেন যে, কীভাবে এরকম ভিজিটির যোগাড় করবেন যারা আপনার জন্য ফুল নেম এবং ইমেইল এড্রেস সাবমিট করবে? ওয়েল, এটা হচ্ছে মার্কেটিং-এর অংশ। কোথায় কীভাবে মার্কেটিং করবেন সেটা না জানলে আপনি লিড কালেক্ট করবেন কীভাবে? আর লিড কালেক্ট না করতে পারলে টাকাতো আর পাবেন না। সো এখন যে অংশটা বলবো এটা জরুরি।
হয়তো আপনি মার্কেটিং-এর অনেক কিছুই জানেন। কিংবা হয়তো আপনি ইতোমধ্যে ঠিক করে ফেলেছেনে কোথায়, কীভাবে মার্কেটিং করবেন ট্র্যাফিক/ভিজিটর পাওয়ার জন্য, যারা তাদের নাম এবং ইমেইল সাবমিট করবে।
যদি তাই হয়, তাহলে বলবো আপনি এডভান্স। সফলতা আপনি পাবেনই। আর যারা নতুন, এখনো বুঝতে পারছেন না কীভাবে এবং কোথায় মার্কেটিং করবেন তাদের জন্য পরবর্তী ধাপে বিস্তারিত লিখছি। মনোযোগ দিয়ে নিচের অংশটা পড়ুন, বারবার পড়ুন। আশা করি এবার আপনি এফিলিয়েটে সফলতা পাবেনই, পাবেন! ইনশাল্লাহ!!

মার্কেটিং > ট্র্যাফিক/ভিজিটর > লিড কালেক্ট

উপরের ৩টা অংশ ক্রমান্বয়ে ঘটবে। একটার সাথে আরেকটা ওতোপ্রোতভাবে জড়িত। কীভাবে? দেখুন-
  • আপনার এফিলিয়েট লিংক মার্কেটিং করবেন বিভিন্ন স্থানে
  • এফিলিয়েট লিংক মার্কেটিং করলে ট্র্যাফিক/ভিজিটর আসবে আপনার লিংকে
  • ট্র্যাফিক/ভিজিটররা যদি তাদের নেম এবং ইমেইল সাবমিট করে তাহলে আপনার লিড কালেক্ট হবে।
এবং লিড কালেক্ট হলেই আপনি পেমেন্ট পাবেন।
আশা করি আপনার কাছে পরিপূর্ণ ব্যাপারটা এখন ক্লিয়ার। তো প্রথমে আমরা মার্কেটিং করবো। কোথায়? অনেক অনেক স্থান আছে। আমি আপনাকে দেখাবো ফেসবুকে কীভাবে আপনার প্রোডাক্টটি মার্কেটিং করবেন

ফেসবুক মার্কেটিং

ফেসবুকে দুইভাবে মার্কেটিং করা যায় ট্র্যাফিকের জন্য:-
১. পেইড মার্কেটিং – এজন্য আপনাকে নগদ টাকা খরচ করতে হবে এবং
২. ফ্রি মার্কেটিং – সম্পূর্ণ ফ্রি মেথড। শুধু সময় ইনভেস্ট করতে হবে। আপাতত আমি ফেসবুক ফ্রি মার্কেটিং সম্পর্কে লিখবো। হাতে টাকা পেলে তখন পেইড মার্কেটিং করতে পারবেন।
আমার অন্য একটি লেখায় আমি ফেসবুকে ফ্রি মার্কেটিং দেখিয়েছি এখানে। লেখাটির শেষের দিকে ফেসবুক মার্কেটিং অংশটি দেখুন। এখানেও সেটি আবার রিপিট করছি-
প্রোডাক্ট পেজটি ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখবেন এটি একটি মেক মানি প্রোডাক্ট। প্রোডাক্ট অওনার তার সাইটে বলছেন যে: তুমি কি যথেষ্ট টাকা ইনকাম করতে ক্লান্ত হয়ে গেছো? এটাই সময় ২০০ ডলার ডেইলি ইনকামকে ২০০০ ডলারে উন্নতি করার।
অর্থাৎ যারা এই পেজে আসবে তারা জানতে পারবে কীভাবে তাদের ইনকাম বৃদ্ধি করবে। সুতরাং অনেকেই আগ্রহী হবে এখানে নিজের ইমেইল এবং নাম সাবমিট করার জন্য।
আপনাকে যা করতে হবে…
আপনার এফিলিয়েট লিংক এমন জায়গায় মার্কেটিং করতে হবে যেখানের লোকজন অনলাইন আর্নিং-এর ব্যাপারে আগ্রহী। এই জন্য আপনি ফেসবুকে খুঁজে খুঁজে কিছু গ্রুপ এবং পেজ বের করুন এবং সেগুলোতে জয়েন করুন, যেগুলো মেক মানি রিলেটেড। তারপর সেখানে একটিভ হোন। যারা অনলাইন আর্নিং সম্পর্কে জানতে চাচ্ছে তাদেরকে সঠিক উত্তর দিয়ে হেল্প করার চেষ্টা করুন। কেউ কোনো লিংক চাইলে গুগল থেকে সার্চ করে লিংক দিন। এভাবে কয়েকদিন যখন ঐসব গ্রুপ এবং পেজগুলোতে নিয়মিত হবেন তখন আপনাকে অনেকেই চিনবে।
এই পরিচয়টা কাজে লাগিয়ে আপনার এফিলিয়েট লিংকটা মাঝে মাঝে ঐ গ্রুপ বা পেজে শেয়ার করুন। লিংকের সাথে সুন্দর করে ইংরেজিতে লিখুন যে: যারা অনলািইন আর্নিং সঠিক ওয়েতে করতে চান এবং কম সময়ে বেশি ইনকাম চান তারা এই লিংকটি দেখতে পারেন। ভুলেও নাম এবং ইমেইল সাবমিট করতে বলবেন না। যারা প্রয়োজন মনে করবে তারা এম্নিতেই সাবমিট করবে। এভাবে কাজ করে আপনি যদি ১০টা ফেসবুক গ্রুপ এবং ১০টা ফেসবুক পেজে নিয়মিত হন তাহলে দৈনিক ২০টা যায়গা থেকে কমপক্ষে ২০টা লিড আপনি কালেক্ট করতে পারবেন সহজেই। আর হিসেব করে দেখুন ২০টা লিডের জন্য আপনি ৫০ ডলার পাবেন। তাহলে মাস শেষে আপনার ইনকাম দাঁড়াচ্ছে ১৫০০ ডলার।
কী বলেন? একমাসে ১৫০০ ডলার একেবারে কম নয়। সুতরা একটু চেষ্টা করেই দেখুন না।

আরও ট্র্যাফিক মেথড চাই?

আপনি যদি শুধুমাত্র ফেসবুকে নিজেকে সীমাবদ্ধ রাখতে না চান এবং ইনকাম পরিমাণ আরও বাড়াতে চান তাহলে আপনাকে আরও পরিশ্রম করতে হবে এবং সময় ব্যয় করতে হবে অনেক বেশি।
আরও ট্র্যাফিকের জন্য আপনি বিভিন্ন ব্লগ, ফোরাম-এ জয়েন করতে পারেন। গুগল-এ একটু খোঁজ নিলেই অনলাইন আর্নিং-এর বিভিন্ন ব্লগ এবং ফোরাম পাবেন। এছাড়াও টুইটার গুগল প্লাস, লিংকডইনসহ বিভিন্ন সোশ্যাল নেটওয়ার্ক সাইটগুলোতেও কাজ করতে পারেন।

শেষ কথা

একটু সচেতন হলেই, একটু কষ্ট করলেই সিপিএল থেকে ভালো মানের ইনকাম করা সম্ভব। আমাদের এই বাংলাদেশ থেকেও অনেকে অনেক ভালো ইনকাম করছে। সিপিএল নিয়ে আরও পড়াশোনা করুন, আপনার চোখের সামনে আরও অনেক অনেক মেথড উন্মেচিত হবে।
তো আজকে এই পর্যন্তই। সিপিএল নিয়ে যেকোনো ধরণের কিছু জানার থাকলে প্রশ্ন করুন। ভালো থাকুন, ধন্যবাদ।
ইনফরমেশন ঃ আডিয়াবাজ

1 comments:

back to top